আজ আমরা বলিউডের সব চেয়ে সম্মাদশালী অভিনেত্রীর সাথে আপনাদের পরিচয় করাবো।
তো আমরা প্রথমে যার কথা আলোচনা করবো ইনি হলেন এমি জ্যাকশন ইনি একজন বিদেশি নায়কা।
এমি জ্যাকশন বলিউডের নমকরা অভিনেত্রী না হলেও তার সুন্দর লুকের জন্য দশর্কদের মনে তার একটা বিশেষ জায়গা রয়েছে, এমনকি বাংলাদেশে তার অনেক ফ্যন রেয়েছে। এমি জ্যাকশন এর জন্ম হচ্ছে ইসলে ওফ ম্যান নামের ১ টি দেশে, আর এই দেশটির নাম হয়তো এর আগে আপনি কখনো শুনেন নি, এটি হচ্ছে ইংল্যান্ডের এবং আয়েরল্যান্ড শহরের মাঝখানে ছোটো ১ টা দিপ। এর আয়তোন হচ্ছে মাত্র ৫৫০ বর্গকিলোমিটার , আর জনসংখ্যা হচ্ছে মাত্র ৮৩ হাজার।
এমিজেকশন জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৯২ সালে তার বর্তমান বয়স হচ্ছে ২৯ বছর, তার উচ্চতা হচ্ছে ৫ফিট ৪ ইঞ্চি।
বিবাহ জীবন:
এমি জ্যাকশন ২০১৮ সালে বিয়ে করেন। তার স্বামীর নাম George Panayiotou। George Panayiotou ইংল্যান্ডের বাসিন্দা। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী তার মোট অর্থ হচ্ছে ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড, বর্তমানে তার ব্যাবসা এবং অর্থ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, ইতিমধ্যে বুঝতে পারছেন উনি কেমন লেবেল এর ধনি, ওনার নিজেশ্ব প্রাইভেট জেট, এবাং অনেক গুলা গাড়ি ও রয়েছে, তার একটি ফেরারি ও রয়েছে যার বর্তমান বাজার মূল্য ২৬ কোটি টাকা এবং সারা বিশ্বে এটা মাত্র ১০৬ টি রয়েছে, এছাড়াও তার গ্যারেজে আরো বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে। তাদের ঘরে বাচ্চা আসার পরে এমি জ্যাকশন আর কনো সিনেমা করেন নি।
সিনেমা এবং পারিশ্রমিক:
তিনি মাত্র ১৪ টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন এবং রোবোট ২.০ সিনেমা টি ছিলো তার জীবনের শেষ সিনেমা, তিনি প্রতিটা সিনেমা করার জন্য ১ থেকে ২ কটি রুপি পেয়ে থাকেন তার সারা জীবনের মোট অর্থ মাত্র ২৫ কোটি রুপি।
অভিনেত্রী হওয়ার গল্প:
এমির বয়স যখন ২ বছর তখন তার বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়, তখন তিনি তার মায়ের সাথে ওই দীপ দেশ ছেড়ে ইংল্যান্ড চলে আসেন, ওখনে যখন তার হাই স্কুলে পড়া শেষ হয় ২০০৮ সালে যখন তার বয়স ১৬ বছর তখন জেলা ভিত্তিক সুন্দরী প্রতিযগিতায় ১ম হন। এর পরে ২০০৯ সালের ১ম দিকে ব্রিটেন স্টিল দেশ ভিত্তিক অনুদ্ধ ১৮ সুন্দরী প্রতিযগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং বিজয়ী হন, আর এর পরেই ওই বছর ই ২০০৯ সালে ব্রিটেনের অল্ড সেরা হয়ে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযগীতায় আংশ নেন এবং অনুন্ধ ১৮ বিশ্ব সুন্দরী হন। আর এভাবেই হাই স্কুলের পড়া শেষ হতে না হতেই উনি নাম করা মডেল হয়ে উঠেন, এবং ওই সময় উনি অনেক কম্পানি থেকে মডেল হওয়ার চুক্তি পাচ্ছিলেন আর ওই সময় ভারতের তামিল মুভির পরিচালক এম এ কে মিছ টিনেচ ওয়েব ছাইটে দেখে তার পরবর্তী সিনেমায় তাকে কাজ করানোর সিদ্ধান্ত নেন। ২০০৯ সালের শেষের দিকে ওই সিনেমার জন্য ১ম বারের জন্য এমিজেকশন ভসরতে আসেন। তার জন্য এমির আর কলেজে ভর্তী হওয়া হয়নি। এমির সব কিছু অনেক অল্প বয়সে ভালো ভাবে হয়ে যাচ্ছিলো, এর পরে ২০১০ সালের জুলাই তে এমির ১ম সিনেমা টা রিলিস হয় এবং এমির অনেক ভালো অভিনয় দেখে সবাই অনেক মুগ্ধ হয়, এবং ওই পরিচালক এমিকে নিয়ে অন্য আরেকটি সিনেমার জন্য এমিকে রাজি করেন,
এভাবে উনি সিনেমা জগৎতে চলে আসেন
২০১৫ সালে উনি একজন ভালো অভিনেত্রী হয়ে সবার কাছে পরিচিত পান। এমিজেকশন ভারত থেকে পুরাপুরি সফল অভিনয় শিখে বিদায় নিয়েছে। এজন্য এমনি একজন সফল অভিনেত্রী।